বিশেষজ্ঞদের মতে, কোনোকিছুই মাথার কাছাকাছি থাকা ঠিক নয়। নুন্যতম কয়েক ইঞ্চি ব্যবধানে রাখুন আপনার মোবাইল সেট। এক্ষেত্রে এক বা দুই ফুট দূরত্বে রাখা উত্তম। যত দূরে রাখা যায় তত তাপ বা রশ্মির ঝুঁকি কমে। প্রতি দুই ইঞ্চি দূরত্বে থাকা মোবাইল ঝুঁকি কমায় চারগুণ করে। প্রতি চার ইঞ্চি দূরত্বে রাখলে ঝুঁকি কমে ষোলগুণ। অর্থাৎ ‘প্রতিটি মিলিমিটার এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ’। তাই সুস্থ্য থাকতে চাইলে ব্যবহার করুন একটি ফেরিট গুটিকা দ্বারা তৈরি তারযুক্ত হেডসেট। ফেরিট গুটিকা হচ্ছে একটি ক্লিপ যা একটি হেডসেটের তারে লাগানো হয়। সমস্যার কথা হলো, তার নিজেই আপনার কানে রশ্মি/তাপ প্রেরণ করে। এই গুটিকা ডিজাইনই করা হয়েছে যাতে এটি রশ্মি/তাপ চুষে নিতে পারে আর আপনার কান যেন থাকে সুস্থ্য। অবশ্য যদি ফোনটি আপনার পকেটে থাকে বা বেল্টের সঙ্গে লাগানো থাকে, সে ক্ষেত্রে রশ্মি/তাপ আপনার শরীরে সরাসরি প্রবেশ করবে। সুতরাং আপনি যদি রশ্মি/তাপ-এর ব্যাপারে চিন্তিত হন, ফোনকে যতটা দূরে সম্ভব রাখা যায় রাখুন এবং নিশ্চিত হন তার আপনার শরীর যেন ছুঁয়ে না থাকে।সুস্থ্য থাকতে চাইলে ব্যবহার করুন স্পিকার ফোন
বিশেষজ্ঞদের মতে, কোনোকিছুই মাথার কাছাকাছি থাকা ঠিক নয়। নুন্যতম কয়েক ইঞ্চি ব্যবধানে রাখুন আপনার মোবাইল সেট। এক্ষেত্রে এক বা দুই ফুট দূরত্বে রাখা উত্তম। যত দূরে রাখা যায় তত তাপ বা রশ্মির ঝুঁকি কমে। প্রতি দুই ইঞ্চি দূরত্বে থাকা মোবাইল ঝুঁকি কমায় চারগুণ করে। প্রতি চার ইঞ্চি দূরত্বে রাখলে ঝুঁকি কমে ষোলগুণ। অর্থাৎ ‘প্রতিটি মিলিমিটার এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ’। তাই সুস্থ্য থাকতে চাইলে ব্যবহার করুন একটি ফেরিট গুটিকা দ্বারা তৈরি তারযুক্ত হেডসেট। ফেরিট গুটিকা হচ্ছে একটি ক্লিপ যা একটি হেডসেটের তারে লাগানো হয়। সমস্যার কথা হলো, তার নিজেই আপনার কানে রশ্মি/তাপ প্রেরণ করে। এই গুটিকা ডিজাইনই করা হয়েছে যাতে এটি রশ্মি/তাপ চুষে নিতে পারে আর আপনার কান যেন থাকে সুস্থ্য। অবশ্য যদি ফোনটি আপনার পকেটে থাকে বা বেল্টের সঙ্গে লাগানো থাকে, সে ক্ষেত্রে রশ্মি/তাপ আপনার শরীরে সরাসরি প্রবেশ করবে। সুতরাং আপনি যদি রশ্মি/তাপ-এর ব্যাপারে চিন্তিত হন, ফোনকে যতটা দূরে সম্ভব রাখা যায় রাখুন এবং নিশ্চিত হন তার আপনার শরীর যেন ছুঁয়ে না থাকে।

0 Comments:
Post a Comment