News Update :

আনহা টেকনোলজিস এর ধামাকা অফার!

Written By Ripon Abu Hasnat on Wednesday, September 12, 2012 | 7:08 AM

একুশ শতকে কম্পিউটার আমাদের জীবনকে আমূল বদলে দেয়ার পাশাপাশি বদলে দিয়েছে আমাদের প্রচলিত অনেক ধারনাকেও।যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিপ্লব সাধন করেছে ইন্টারনেট। পৃথিবী আজ এমন এক জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে যেখানে প্রতিটি সচেতন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্যে একটি ওয়েবসাইট অপরিহার্য্য। পৃথিবীব্যাপী মিলিয়ন মিলিয়ন ওয়েবসাইট বিভিন্ন ব্যক্তি, সংস্থা এবং প্রতিষ্ঠানের ভার্চুয়াল মুখপত্র অফিস হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। যেসব প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ওয়েবসাইট নেই সেসব প্রতিষ্ঠানকে আজ আর স্মার্ট বলা হচ্ছে না।

ওয়েবসাইট কেন এত গুরুত্বপূর্ণ
ওয়েবসাইট হচ্ছে এমন একটি প্রচার মাধ্যম যেখানে একজন ব্যক্তি বা একটি প্রতিষ্ঠান অত্যন্ত স্বল্প সময়ে স্বল্প খরচে বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে নিজেকে কিংবা তার পণ্য / সেবার বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরতে সক্ষম। একটি ওয়েবসাইট যে কোন প্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল মুখপত্র হিসেবে কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে। বর্তমানে ইন্টারনেটের সহজলভ্যতার কারনে গ্রাহক/ ক্রেতারা বাসায় বসেই জানতে পারছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নতুন পণ্যের মুল্যসহ বিস্তারিত তথ্য কিংবা সার্ভিস চার্জসহ সেবাসমূহের ব্যপারে।  অত্যন্ত স্বল্প সময়ে বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে প্রতিষ্ঠানের পণ্য/সেবার বিস্তারিত বিবরণ দ্রুত পৌছে দিতে সক্ষম বলেই ওয়েবসাইট বর্তমান সময়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। তাই আজ প্রতিটি আদর্শ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি ওয়েবসাইট থাকা অপরিহার্য্য।

ওয়েবসাইট এখন হাতের নাগালে
প্রায় দুই দশক সময় ধরে বাংলাদেশ বিশ্বের সাথে সংযুক্ত আছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে। এ দীর্ঘ সময়ের তুলনায় ইন্টারনেট জগতে বাংলাদেশী ওয়েবসাইট এর সংখ্যা নিতান্তই অল্প। বর্তমানে এদেশের ৯০ ভাগ প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব কোন ওয়েবসাইট নেই। ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও বহু প্রতিষ্ঠান ওয়েবসাইট বানাতে পারছেনা অত্যাধিক খরচের কারনে।

দেশের তৃণমূল পর্যায়ে ওয়েবসাইটকে ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে আমাদের যাত্রা শুরু। ছোট ও মাঝারি আকারের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্যে আমরা অফার করছি অত্যন্ত সহজলভ্য ওয়েব ডিজাইন প্যাকেজ। পৃথিবীর সবচেয়ে কম মুল্যে মাত্র ৩০০০ টাকায় টপ লেভেল ডোমেইনসহ ১০ পেইজের আন্তজার্তিক মানের ডিজাইনকৃত ওয়েবসাইট সেবা দিচ্ছি একমাত্র আমরাই। ফলে মুধুমাত্র কোন প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা নয়; এখন ইচ্ছে করলে একজন ছাত্রও একটি ওয়েবসাইটের গর্বিত মালিক হতে পারেন।

আপনি চাইলে শর্তসাপেক্ষে মাত্র ৫০০ টাকাতেও আপনার জন্য আমরা একটি ওয়েবসাইট তৈরী করে দিতে পারি।

যোগাযোগ
জাকিরুল হক তালুকদার (সিইও)
আনহা টেকনোলজিস
৩৭, গাউসুল আজম সুপার মার্কেট
নীলক্ষেত, ঢাকা।
ফোন-০১৬৮১৬৮২৬৮০
       ০১৭১১৯৮৪৬৯৬

নোকিয়া মোবাইল এর কিছু জানা ও অজানা তথ্য

নোকিয়া মোবাইল এর কিছু তথ্য যেগুলো আপনার অবশ্যই জেনে রাখা উচিত:

নোকিয়ার ফোনের মেইন স্ক্রিনে গিয়ে লেখুন-
*#06#
- এতে নোকিয়ার IMEI (International Mobile Equipment Identity) চেক করতে পারবেন।

*#7780#
- ফেক্টরি সেটিংস রিসেট হয়ে চলে আসবে।

*#67705646#
- এতে LCD ডিসপ্লে হতে অপারেটরের লোগো গায়েব হয়ে যাবে।

*#0000#
- মোবাইলের সফটওয়ার ভার্সন দেখা যাবে।

*#2820#
- ব্লটুথ যন্ত্রের এড্রেস জানা যাবে।

*#746025625#
- সীম ক্লকের অবস্থা জানা যাবে।

#pw+1234567890+1#
- সীমের কোনো প্রকার রেসট্রিকসান আছে কিনা তা জানা যাবে।

*#92702689#
- এতে মোবাইলের গোপন মেনুতে চলে যাবেন। যেখানে জানতে পারবেন,
১। মোবাইলের সিরিয়াল নম্বর
২। মোবাইল তৈরীর মাস ও বছর
৩। মোবাইল কেনার দিনক্ষণ (যদি থাকে)
৪। মোবাইলের শেষ মেরামতের দিনক্ষণ (যদি থাকে)
৫। মোবাইলটি কতক্ষণ হতে এখনো পর্যন্ত চালু রয়েছে

*#3370#
- EFR মানে, মাবাইলের নেটওর্য়াক সিগনাল আরো জরদার করতে। এর মাধ্যমে, সহজে কল করা ও রিসিভ করতে পারবেন যা সাধারণত করা দুস্কর। এতে, আপনি আপনার GPRS সার্ভিসের স্পিডে (যদি সার্ভিসটি চালু থাকে) অভাবনীয় পরিবর্তন লক্ষ্য করবেন, যদি GPRS সার্ভিসটির নেটওর্য়াকটি তেমন ভালো না অথবা ধীর গতির হয়ে থাকে। ব্যাটারি কিন্তু জলদি জলদি যাবে।

*#3370*
- পূর্বের সার্ভিসটি বন্ধ করতে।

*#7328748263373738#
- এটি দিলেই মোবাইলের সিকিউরিটি কোড ডিফল্টে পরিবর্তিত হয়ে যাবে। ডোফল্ট কোড হল ১২৩৪৫।

মানসম্পন্ন মোবাইল সেট চেনার উপায়



আপনার হাতের মোবাইল সেটটি আসল না নকল কিংবা কোথায় তৈরি হয়েছে, বিষয়টি জেনে নিন শুধু একটি কোড টাইপের মাধ্যমে। আপনার হ্যান্ডসেটে *#০৬# চাপুন, সঙ্গে সঙ্গে ১৫ সংখ্যার একটি আন্তর্জাতিক মোবাইল ইক্যুইপমেন্ট আইডেনটিটি নম্বর চলে আসবে। এখন ৭ম এবং ৮ম নম্বরের দিকে খেয়াল করুন। যদি ৭ম এবং ৮ম নম্বর ০২ বা ২০ হয়, সেক্ষেত্রে হ্যান্ডসেটটির কোয়ালিটি খুব খারাপ, ০৮ বা  ৮০ হয়ে থাকলে হ্যান্ডসেটটির কোয়ালিটি মানসম্মত, ০১ বা ১০ হলে খুব ভালো, ০০ হলে হ্যান্ডসেটটি প্রধান কারখানার তৈরি এবং ১৩ হলে সেটের কোয়ালিটি খুবই খারাপ এবং এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর হতে পারে

বাড়িয়ে নিন কম্পউটারের গতি

Written By Ripon Abu Hasnat on Monday, September 10, 2012 | 7:15 AM

কম্পিউটারের Ram কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়। 

যেভাবে কাজটি করবেন
ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে properties-এ যান। এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র‌্যা মের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র‌্যা মের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়। কন্ট্রোল প্যানেলে যান। Add or Remove-এ দুই ক্লিক করুন। Add / Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন। তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful meassage আসলে Finish-এ ক্লিক করুন। এবার দেখুনতো কম্পিউটারের স্পিড একটুখানি বেড়েছে কিনা?

সুস্থ্য থাকতে চাইলে ব্যবহার করুন স্পিকার ফোন


বিশেষজ্ঞদের মতে, কোনোকিছুই মাথার কাছাকাছি থাকা ঠিক নয়। নুন্যতম কয়েক ইঞ্চি ব্যবধানে রাখুন আপনার মোবাইল সেট। এক্ষেত্রে এক বা দুই ফুট দূরত্বে রাখা উত্তম। যত দূরে রাখা যায় তত তাপ বা রশ্মির ঝুঁকি কমে। প্রতি দুই ইঞ্চি দূরত্বে থাকা মোবাইল ঝুঁকি কমায় চারগুণ করে। প্রতি চার ইঞ্চি দূরত্বে রাখলে ঝুঁকি কমে ষোলগুণ। অর্থা ‘প্রতিটি মিলিমিটার এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ’ তাই সুস্থ্য থাকতে চাইলে ব্যবহার করুন একটি ফেরিট গুটিকা দ্বারা তৈরি তারযুক্ত হেডসেট। ফেরিট গুটিকা হচ্ছে একটি ক্লিপ যা একটি হেডসেটের তারে লাগানো হয়। সমস্যার কথা হলো, তার নিজেই আপনার কানে রশ্মি/তাপ প্রেরণ করে। এই গুটিকা ডিজাইনই করা হয়েছে যাতে এটি রশ্মি/তাপ চুষে নিতে পারে আর আপনার কান যেন থাকে সুস্থ্য। অবশ্য যদি ফোনটি আপনার পকেটে থাকে বা বেল্টের সঙ্গে লাগানো থাকে, সে ক্ষেত্রে রশ্মি/তাপ আপনার শরীরে সরাসরি প্রবেশ করবে। সুতরাং আপনি যদি রশ্মি/তাপ-এর ব্যাপারে চিন্তিত হন, ফোনকে যতটা দূরে সম্ভব রাখা যায় রাখুন এবং নিশ্চিত হন তার আপনার শরীর যেন ছুঁয়ে না থাকে।

জরুরী কল (ইমার্জেন্সী কল)

জরুরী কল (ইমার্জেন্সী কল) বলতে কী বুঝায় এবং কখন এটি ব্যবহার করতে হয় তা অনেকেই জানেন না। আসুন জেনে নেয়া যাক-
 
আন্তর্জাতিক মোবাইল ইমার্জেন্সী নম্বর হচ্ছে ১১২। যদি আপনি নিজেকে এমন স্থাণে পান কিংবা হারিয়ে ফেলেন যেখানে আপনার মোবাইল কভারেজ বা নেটওয়ার্ক অঞ্চলের মধ্যে পড়ে না, শুধু ১১২ ডায়াল করুন। আপনার মোবাইলই খুঁজে নেবে সবচেয়ে নিকটবর্তী নেটওয়ার্ক যেটির দ্বারা আপনি ইমার্জেন্সী সাহায্য পেতে পারেন।

চুরি হওয়া মোবাইলকে নিষ্ক্রিয় করুন

চুরি হওয়া মোবাইলকে কিভাবে নিষ্ক্রিয় করবেন?: আপনার মোবাইলের সিরিয়াল নম্বর চেক করতে কীপ্যাডে টাইপ করুন *#০৬#। একটি ১৫ সংখ্যার কোড আসবে। এই নম্বরটি আপনার মোবাইলের নিজস্ব পরিচয়। এটি লিখে কোনো নিরাপদ স্থানে রাখুন। যদি আপনার মোবাইল চুরি হয়ে যায়, আপনার মোবাইল সার্ভিস প্রোভাইডারকে কল করে এই কোডটি দিন। তারা তখন আপনার হ্যান্ডসেটটি ব্লক করতে সক্ষম হবে। সুতরাং চোর যদি আপনার সিম কার্ড বদলায়ও, আপনার মোবাইল অব্যবহারযোগ্য হয়ে পড়বে। আপনি হয়ত আপনার মোবাইল আর ফেরত পাবেন না, কিন্তু আপনি এ ব্যাপারে নিশ্চিত হবেন যেই আপনার মোবাইল চুরি করেছে সেও এটি আর ব্যবহার করতে পারবে না। এভাবে যদি সবাই চলে, তাহলে কেউই কারো মোবাইল আর চুরি করবে না।

Popular Posts